1. admin@lalsabujerdesh.com : ডেস্ক :
  2. lalsabujerdeshbd@gmail.com : Sohel Ahmed : Sohel Ahmed
শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩, ০৩:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
জাতীয় প্রেস ক্লাবে বঙ্গবন্ধু  কমিশন  কর্তৃক আয়োজিত নারীর ক্ষমতায়ন ও অগ্রগতি শীর্ষক আলোচনা,সভা অনুষ্ঠিত। বঙ্গবন্ধু অসম্ভব শিশু প্রেমিক ছিলেন: ড.কলিমউল্লাহ বঙ্গবন্ধু বাঙালি চেতনার এক অনন্য প্রতিষ্ঠানের নাম: ড.কলিমউল্লাহ আজ প্রয়াত রাষ্ট্রপতি আলহাজ্ব মোঃ জিল্লুর রহমানের ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী ভৈরব প্রেসক্লাবের সভাপতি সাধারণ সম্পাদকসহ ৫ জন নামধারী সাংবাদিক ও ২৪ জন অসাংবাদিক সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা। নিহত সেনা সদস্য নাজিম উদ্দিনের দাফন সম্পন্ন রংপুরের গঙ্গাচড়ায় চার বছরের কণ্যা শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে (৫৫) বছরের বৃদ্ধা আটক সরকারি কালীগঞ্জ শ্রমিক কলেজের নবীন বরণ অনুষ্ঠিত মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়েও বীর শহীদদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করেননি বঙ্গবন্ধু : ড.কলিমউল্লাহ খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি, ১ মার্চ মাস থেকেই কার্যকর

যাদের থেকে বিশ্বে ছড়ালো করোনা ভাইরাস

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২০
  • ১৬০ বার
প্রথম করোনা রোগী শনাক্তকারী  ডা. ঝ্যাং জিজিয়ান।

গত ডিসেম্বরে চীনের হুবেই প্রদেশের উহান শহরে উৎপত্তি হয় করোনা ভাইরাসের। যা এখন প্রায় পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। কিন্তু প্রথম করোনা রোগী কে ছিলেন? এর উত্তর দিয়েছেন চীনের উহানের এক ডাক্তার।

ডা. ঝ্যাং জিজিয়ান নামের ওই নারী ডাক্তার চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা শিনহুয়ার কাছে দাবি করেন , উহানে তিনি প্রথম করোনা ভাইরাসের রোগী শনাক্ত করেছেন। আর এক বৃদ্ধ দম্পতি করোনা ভাইরাস নিয়ে প্রথম তার কাছে এসেছিলেন।

এ বিষয়ে ডা. ঝ্যাং জিজিয়ান বলেন, ডিসেম্বরের ২৬ তারিখ আমি একজন রোগী দেখি যার জ্বর, কাশি, শ্বাস কষ্ট ছিল। ওই বৃদ্ধা তার ছেলে ও স্বামীর সঙ্গে আমার কাছে আসে। ওই বৃদ্ধার স্বামী জানান তিনিও অবসাদে ভুগছেন। তবে তার জ্বর ছিল না। আমরা আশা করেছিলাম যে সন্তানটি হয়তো সুস্থ আছেন। পরে তার সন্তানের শরীরেও এই ভাইরাস পাওয়া যায়।

ডা. ঝ্যাং বলেন, প্রথমে আমরা এটিকে সাধারণ ভেবেছিলাম কিন্তু পরে দেখতে পারি যে ওই পরিবারের সবার ফুসফুসের অনেক ক্ষতি হয়েছে। ডা. ঝ্যাং জানান, ২৭ ডিসেম্বর তিনি আরেকজন রোগী পান যার মধ্যে ওই একই লক্ষণ ছিলো। এরপরই এ বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানায় ডা. ঝ্যাং। এর আগে সার্স মহামারিতেও চিকিৎসা রোগীদের চিকিৎসা করেছেন ডা. ঝ্যাং। করোনা নিয়ে তিনি বলেন, আমরা ধারণা করছিলাম যে এটা খুব বাজে হবে তবে জানতাম না যে এটা কি।

ডিসেম্বরের ২৭ তারিখের পর থেকেই উহান শহরে করোনা ভাইরাস নিয়ে এলার্ট জারি করা হয়। পরে ডিসেম্বরের ৩১ তারিখ চীনের ন্যাশনাল হেলথ কমিশনের কর্মীরা উহানে আসে এবং সবাইকে মাস্ক পরতে বলেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও তখন সবাইকে এলার্ট করে দেয়। কিন্তু ততক্ষণে উহানে ২৭ জন করোনায় আক্রান্ত ছিলেন।

ডা. ঝ্যাং জিজিয়ানের কথার সঙ্গে ডাক্তার লি ওয়েনলিংয়েরও কথার মিল পাওয়া যায়। যিনি কিনা গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর করোনা নিয়ে প্রথমে সতর্ক বার্তা দিয়েছিলেন। ডাক্তার লি ওয়েনলিংয়ে পরে অবশ্য করোনায় মারা যান। কিন্তু তিনি তার সহকর্মীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই ভাইরাসটির সম্পর্কে জানিয়েছিলেন।

ওয়ার্ল্ড ও মিটারের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত বিশ্বে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২২ লাখ ৫৮ হাজার ৯৪৫ জন। মারা গেছেন ১ লাখ ৫৪ হাজার ৩৯০ জন।

সূত্রঃ ইত্তেফাক

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..