মানুষ মানুষের জন্য , জীবন জীবনের জন্য এই স্লোগানকে বুকে লালন করে ভৈরবে স্বেচ্ছাসেবী এই সংগঠনটির আত্মপ্রকাশ ঘটে ২০১৯ সালের জুলাইয়ের ১৩ তারিখ। অনেক. চড়াই উৎড়াই করে ,কয়েকজন স্বেচ্ছাসেবী তরুন তরুনীদের নিয়ে আজ প্রায় এক বছর হতে চললো , এরই মধ্যে অসহায় মানুষের পাশে গিয়ে দাড়িয়েছেন নিজেদের রক্ত দিয়ে । সামাজিক অনেক বাধা আর সমোলোচকদের সমালোচনা কে পিছু ফেলে মানুষের জীবন বাচিয়েছেন স্বেচ্ছায় রক্ত দানে । ইতিমধ্যে সমাজের সকল শ্রেনীর মানুষ তাদের উৎসাহিত করে যাচ্ছেন , পাশে দাড়ানোর কথাও ব্যক্ত করেছেন । অপেক্ষায় থাকেন এই তরুনরা কখন কার জরুরী রক্তের প্রয়োজন , ছোটে চল তরুনের দল সকল বাধা আর মরনব্যধী করোনার মত ভাইরাসকেও উপেক্ষা করে । কথা হলো কাইসার হ্রদয় এর সাথে , অত্যন্ত উৎসাহ তার চোখে মুখে ভেসে আসলো,যেন অনেক দুর যেতে হবে , যেন মানুষের জন্য মানুষের পাশে থেকে শুধু জরুরী রক্ত দিয়ে নয় , সমাজের অবহেলিত দুখী মানুষের পাশে থেকে স্বেচ্ছায় তার সহযোদ্বা দের নিয়ে কাজ করে যাবে।
সংগঠনটির প্রধান সমন্বয়ক কাইসার হৃদয় সহ আরো ২০জন সমন্বয়ক নিয়ে সংগঠনটি এগিয়ে যাচ্ছে। প্রতি মাসে গড়ে ৪০ ব্যাগ রক্তের জোগান দেয়া হচ্ছে।ভৈরব সাবেক ফেরীঘাট
সংগঠনটির স্হায়ী কার্যালয়।
প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে এ পর্যন্ত চার শতাধিকের ও বেশি ব্যাগ রক্ত ম্যানেজ করা হয়েছে সংগঠনের মাধ্যমে।এছাড়া রক্তদানে উদ্বুদ্ধ করে নতুন রক্তদাতা তৈরি করা ও ব্লাড ফর ভৈরবের লক্ষ্য।ভৈরবে যেকোনো মুহূর্তে রক্ত ম্যানেজে ব্লাড ফর ভৈরব খুবই সক্রিয়।রক্তের অভাবে বিপন্ন না হোক কারোর জীবন।একের রক্তে বেঁচে যাক অন্যের প্রাণ। হ্রদয় জানান শুধু ভৈরব নয় একদিন সারা বাংলাদেশের মানুষের পাশে দাড়াবে আর প্রতিষ্ঠা করবে ব্লাড ফর বাংলাদেশ ।
Leave a Reply