রিয়াজ আহমেদ (ইসলামী বিষয়ক প্রতিবেদক) মানুষ অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্ত ; কিন্তু তারা ব্যতীত যারা
ঈমান আনে, সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দেয় ও ধৈর্যের উপদেশ দেয়।
সূরা আসর- ১০৩ (২,৩)
যারা ঈমান এনেছে আল্লাহু তাদের অভিভাবক। তিনি তাদেরকে অন্ধকার থেকে বের করে আলোর পথে নিয়ে যান। _বাকারা-২ (২৫৭)
কিন্তু তারা ব্যতীত,যারা তওবা করেছে এবং ঈমান
এনেছে ও সৎকাজ করেছে, তারাই তো জান্নাতে প্রবেশ করবে। তাদের প্রতি সামান্য জুলুমও করা
হবে না। _মারইয়াম-১৯(৬০)
যারা তাঁর কাছে ঈমানদার হয়ে ও সৎকাজ করে উপস্থিত হবে, তাদের জন্য রয়েছে সুউচ্চ মর্যাদা,
চিরস্থায়ী জান্নাত। যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত হয় সেখানে তারা চিরকাল থাকবে এবং এ পুরস্কার তাদেরই জন্য যারা পরিশুদ্ধি লাভ করেছে।
সূরা তোয়াহা- ২০ (৭৫,৭৬)
সুতরাং যারা ঈমান এনেছে ও সৎকাজ করেছে, তাদের জন্য ক্ষমা ও সম্মানজনক জীবিকা রয়েছে। সূরা হজ্জ- ২২ (৫০) যে সৎকাজ নিয়ে আসবে সে উত্তম প্রতিফল পাবে এবং সেদিন তারা ভয়-ভীতি থেকে নিরাপদ থাকবে। সূরা নামল- ২৭ (৮৯)
নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে এবং যারা ইয়াহুদী, খৃষ্টান ও ছাবিঈন (হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ) হয়েছে,
তাদের মধ্যে যারা আল্লাহু ও আখেরাতের প্রতি ঈমান রাখে ও সৎকাজ করে, তাদের জন্য পুরস্কার রয়েছে তাদের প্রভুর কাছে। তারা ভীত
হবে না ও দুঃখিত হবে না।_বাকারা-২ (৬২)
আমি তোমার প্রতি ওহী করেছি রূহ তথা আমার নির্দেশ। তুমি তো জানতে না কিতাব কি এবং ঈমানই বা কি। পক্ষান্তরে আমি এই কুরআনকে করেছি নূর, যা দ্বারা আমি আমার বান্দাদের মধ্যে
যাকে ইচ্ছা তাকে হেদায়েত করি। নিশ্চয় তুমি সরল পথই প্রদর্শন কর-
___সূরা শূরা- ৪২ (৫২)
Leave a Reply