মানুষ অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্ত ;কিন্তু তারা ব্যতীত যারা
ঈমান আনে, সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দেয় ও ধৈর্যের উপদেশ দেয়।
সূরা আসর- ১০৩ (২,৩)
হে মানবজাতি ! তোমাদের প্রতিপালকের নিকট থেকে রাসূলগণ সত্যবাণী নিয়ে এসেছেন। সুতরাং
তোমরা ঈমান গ্রহণ কর। তোমাদের জন্য এটা কল্যাণকর হবে।.. সূরা নিসা-৪ (১৭০)
আর যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে, তারাই জান্নাতবাসী। সেখানে তারা চিরস্থায়ী হবে।
সূরা বাকারাহ-২ (৮২)
আল্লাহু ওয়াদা করেছেন, যারা ঈমানদার ও সৎকর্ম পরায়ণ, তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও
বিরাট পুরস্কার। সূরা মায়িদাহ-৫ (৯)
যাতে ঈমানদার ও সৎকর্মপরায়ণদেরকে তিনি পুরস্কৃত করতে পারেন। তাদেরই জন্য ক্ষমা ও সম্মানজনক জীবিকা রয়েছে। সাবা-৩৪ (৪)
যারা ঈমান গ্রহণ করে ও সৎকর্ম করে- তাদেরকে
এমন জান্নাতে প্রবেশ করান হবে- যার নিম্নদেশে
নদী প্রবাহিত হয়,সেখানে তারা অনন্তকাল থাকবে
,তাদের প্রভুর অনুমতিক্রমে। সেখানে তাদের অভিবাদন হবে সালামুন। _ইব্রাহীম-১৪ (২৩)
যারা ঈমান এনেছে ও সৎকাজ করেছে, তাদের জন্য রয়েছে সুখময় জান্নাত। লোকমান-৩১ (৮)
যারা ঈমান এনেছে সৎকাজ করেছে, তাদের বাসস্থান হলো জান্নাত, তাদের কৃতকর্মের আপ্যায়ণ স্বরূপ। _সাজদাহ-৩২ (১৯)
নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে ও সৎকাজ করেছে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত, যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত হয়। এটিই মহা সাফল্য। _বুরূজ(১১)
আর যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে, তারাই
সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ। সূরা বাইয়্যিনাহ-৯৮ (৭)
রাসূল তুমি জিজ্ঞেস কর, আসমান ও যমীনে যা আছে তা কার? বল, তা আল্লাহুরই। অনুগ্রহ প্রদর্শন করা তিনি তাঁর কর্তব্য হিসেবে স্থির করে নিয়েছেন। কিয়ামতের দিন তোমাদেরকে তিনি অবশ্যই সমবেত করবেন। এতে কোনই সন্দেহ নেই।
যারা নিজেরাই নিজেদের ক্ষতি করেছে, তারা আর ঈমান আনবে না। _আন’আম-৬ (১২)
Leave a Reply