আমাকে ওয়ার্ল্ড কোর্ট অব আরবিট্রেশন এর প্রধান বিচারক হিসাবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।এই নিয়োগের ফলে আইনজীবি হিসাবে আমার নিয়মিত প্র্যক্টিসে কোন প্রভাব পড়বে না।।কেনিয়া’র বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ আমাকে সেদেশের সুপ্রীম কোর্টের বিচারপতি হিসাবে দেখতে চায়।এগুলো পোষ্ট করেছিলাম।যার ফলশ্রুতিতে আমার ইনবক্সে অনেকের পাঠানো বক্তব্য আর পোষ্টে কমেন্টস এর প্রেক্ষিতে আমি দ্ব্যর্থহীনকন্ঠে বলে দিতে চাই যে,দেশের স্বার্থে,আপামর জনতার স্বার্থরক্ষার প্রয়োজনে,সর্বোপরি আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু’র সুযোগ্য কন্যা,মানবতার জননী,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যোগ্যতার বিচারে আমাকে যে কোন দায়িত্ব অর্পন করলে আমি সশ্রদ্ধচিত্তে সততা আর নিষ্ঠার সাথে সেই দায়িত্ব পালন করতে এবং যে কোন ত্যাগ স্বীকারে আমি সদা প্রস্তুত ও বদ্ধপরিকর।এক্ষেত্রে আমার চাওয়া-পাওয়ার কিছু নেই।তাছাড়া আমি কোন পদ-পদবী’র জন্য লালায়িত নই।আমরা সাত ভাই আর একবোন।আমি ছাড়া আমার রত্নগর্ভা মা ও ভাই বোন সবাই আমেরিকায় থাকে।তারা সবাই আমেরিকার নাগরিক।আমার বাবা আমেরিকার নাগরিক হয়ে সেখানেই মৃত্যুবরন করেন এবং আমেরিকাতেই সমাহিত হন।আমার পরিবারের সবাই যার যার নিজ নিজ পেশাগত ক্ষেত্রে আমেরিকায় প্রতিষ্ঠিত এবং নামী দামী ব্যক্তিত্ব।শুধু দেশ মাতৃকার টানে,মাতৃভুমির প্রতি আমার দায়িত্ববোধ থেকে আর পেশাগত টানেই আমি দেশেই থেকে গেলাম।সেই ১৯৯৬ সাল থেকে আইনজীবি হিসাবে নিয়মিত সুপ্রীম কোর্টে প্র্যাক্টিস করে যাচ্ছি।লিংক দুটো অত্র সাথে দিলাম।।
ডঃ মোঃ কুতুব উদ্দীন চৌধুরী
এডভোকেট,বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট।
Leave a Reply