আঃজলি, শার্শা (যশোর) সংবাদদাতা : মানুষ মানুষের জন্য জীবন জীবনের জন্য, একটু সহনুভূতি কি মানুষ পেতে পারেনা ওবন্ধু। যশোরের শার্শা উপজেলার বাগআঁচড়া ইউনিয়ন এর ঘোষপাড়া এলাকার ৭ শ্রেনীর স্কুল পড়ুয়া এক ছাত্রী দূরারোগ্য ব্যাধি ক্যানসারে আক্রমণ হয়ে চিকিৎসার জন্য ঢাকাট ক্যানসার হাসপাতালে চিকিৎসাধিন অবস্থায় আছে।
তন্নি খাতুন বাঁগআচাড়া গার্লস স্কুলের সপ্তম শ্রেণীর মেধাবী একজন ছাত্রী হটাৎ একদিন স্কুলের বেঞ্চে তাঁর পায়ে আঘাত লাগে । সেই আঘাত যে তার জিবনে জগতে আম্ফান ঝড়ের মত আঘাত আনবে সেটা বুঝতে না পারায় বড় ধরনের রোগে এসে দাড়িয়েছে।
আর সেই আঘাতে রক্ত জমাট বাধার কারনে সেখানটা অথ্যাৎ আঘাতের স্হানটা ক্যানসারে দাড়িয়েছে।আর এই মরন ব্যাধি কানস্যার চিকিৎসা অসহায় এই দরিদ্রতার পিতার পক্ষে অসম্ভব। তন্নীর পিতা এত দিন ধরে চেষ্টা করতে করতে বর্তমান বাংলাদেশ ক্যানসার হসপিটাল এচিকিৎসাধীন অবস্থার মধ্যে একটা জায়গায় সে নিয়ে যেতে পেরেছে।
কিন্তু বর্তমানে তাহার পিতার পক্ষে মেয়েকে বাচানো একেবারে কষ্ট সাধ্যো আছে সেখান কার ডাক্তার দেখে বলেন তার আঘাত প্রাপ্ত স্থলের হাড় কেটে নতুন হাড় লাগাতে হবে। সেই হাড়টি কিনতে অনেক টাকার প্রয়োজন । ২৫ দিনের মধ্যে আপারেশন করতে হবে ডাক্তার বলেছেন।
তাই এত টাকা এত দিনের মধ্যে অসহায় এই পিতার পক্ষে এই টাকা মেটাতে বা যোগাড় করা কোন প্রকার সম্ভব হচ্ছে না।যোগাড় করতে পারছে না বিধায় সমাজের বিত্তবান মানুষের কাছে সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে অসহায় দরিদ্র পিতাটি ।
অতঃপর সমাজের সবাই তার প্রতি একটু সাহায্যের হাত বাড়ালে ফিরে পেতে পারে তার মেয়েকে আর মেয়েটা পাবে তার সারাজীবনের
ভবিষ্যৎ।তাই মেয়েটা যেন বেঁচে থাকে আমরা সকলেই তার বাবার প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় । বিকাশের মাধ্যমে তার বাবার কাছে পাটাতে পারেন বিকাশ নং০১৭৩৫০২০৮১৯পিতার নামঃ শহিদুল ইসলাম ঘোশপাড়া বাঁগআচাড়া,শার্শা, যশোর বিকাশ নং ০১৭৩৫০২০৮১৯
Leave a Reply