মোঃ রাকিবুল হাসান সুমন, যশোর কেশবপুর প্রতিনিধি:
বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। বহু নদ-নদীর পাড়ে ভূমিহীনরা দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করে আসছে ৷ তারই ধারাবাহিকতায় কেশবপুর উপজেলার মঙ্গলকোট গ্রামের উপর দিয়ে বুড়িভদ্রা নদী বয়ে গেছে ৷ নদীর পাড়ে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করে আসছেন আরতী বিশ্বাস ৷ মহামারী করোনার সময় কালে মানবিক জীবনযাপন করে আসছে তিনি ৷ গতবছর ২০১৯ সালের মার্চ মাসে স্বামী হারিয়েছে। তার স্বামী পেশায় একজন মাঝি ছিলেন। বর্তমানে স্বামীহারা বিধবা মা দুই পুত্রসন্তানকে নিয়ে অসহায় ভাবে জীবনযাপন করছেন ৷
কেশবপুর উপজেলার মঙ্গল কোট ইউনিয়নের পাঁচারই প্রথমিক বিদ্যালয়ের পাশে বুড়িভদ্রা নদীর পাশে ছোট্র একটা ঘর। একটি ঘরে দুই ছেলে নিয়ে বসবাস তার। নিজের জমি বলতে কিছু নায় তাদের। বড় ছেলে তিতুমীর কলেজ থেকে পাশ করে ঢাকার একটি প্রাইভেট স্কুলে চাকরি করতে । করোনার কারনে ঢাকা থেকে ফিরে এসেছেন তিনি। ছোট ছেলে অন্যের জমিতে জন কৃষি ডিপ্লোমা পড়ছেন। করোনা, অতি বৃষ্টিতে কাজ নেয়।
সরেজমিন গিয়ে আরতী বিশ্বাসের সাথে কথা হলে তিনি সাংবাদিককে জানান, স্বামীর সাথে বিগত ত্রিশ বছর যাবৎ নদীর পাড়ে বসবাস করে আসছি । স্বামীর অনেক স্মৃতি বিজড়িত এই কাঁচা ঘরটিরর মাঝে। নিজস্ব বলে আমাদের কোন জমি নেই? দীর্ঘদিন ধরে আমরা এই সরকারি জমির উপরে বসবাস করে আসছি ৷ দুই ছেলে নিয়ে অভাব অনটনের মধ্য দিয়ে জীবন যাপন করছি ৷ শত কষ্টের মাঝে থেকেও ছেলেদের শিক্ষিত করে গড়ে তুলেছই ৷ সরকারি অনুদান বলতে দশ টাকার চালের কার্ড আছে। মাঝে মধ্যে ৫নং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ব্যাক্তিগত ভাবে সাহায্য করেন ৷ ভূমিহীন হিসেবে এক টুকরো জমি পেতে সরকারের কাছে আকুল দাবী করেছেন ৷
মোঃ রাকিবুল হাসান সুমন, যশোর কেশবপুর প্রতিনিধি:
বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। বহু নদ-নদীর পাড়ে ভূমিহীনরা দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করে আসছে ৷ তারই ধারাবাহিকতায় কেশবপুর উপজেলার মঙ্গলকোট গ্রামের উপর দিয়ে বুড়িভদ্রা নদী বয়ে গেছে ৷ নদীর পাড়ে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করে আসছেন আরতী বিশ্বাস ৷ মহামারী করোনার সময় কালে মানবিক জীবনযাপন করে আসছে তিনি ৷ গতবছর ২০১৯ সালের মার্চ মাসে স্বামী হারিয়েছে। তার স্বামী পেশায় একজন মাঝি ছিলেন। বর্তমানে স্বামীহারা বিধবা মা দুই পুত্রসন্তানকে নিয়ে অসহায় ভাবে জীবনযাপন করছেন ৷
কেশবপুর উপজেলার মঙ্গল কোট ইউনিয়নের পাঁচারই প্রথমিক বিদ্যালয়ের পাশে বুড়িভদ্রা নদীর পাশে ছোট্র একটা ঘর। একটি ঘরে দুই ছেলে নিয়ে বসবাস তার। নিজের জমি বলতে কিছু নায় তাদের। বড় ছেলে তিতুমীর কলেজ থেকে পাশ করে ঢাকার একটি প্রাইভেট স্কুলে চাকরি করতে । করোনার কারনে ঢাকা থেকে ফিরে এসেছেন তিনি। ছোট ছেলে অন্যের জমিতে জন কৃষি ডিপ্লোমা পড়ছেন। করোনা, অতি বৃষ্টিতে কাজ নেয়।
সরেজমিন গিয়ে আরতী বিশ্বাসের সাথে কথা হলে তিনি সাংবাদিককে জানান, স্বামীর সাথে বিগত ত্রিশ বছর যাবৎ নদীর পাড়ে বসবাস করে আসছি । স্বামীর অনেক স্মৃতি বিজড়িত এই কাঁচা ঘরটিরর মাঝে। নিজস্ব বলে আমাদের কোন জমি নেই? দীর্ঘদিন ধরে আমরা এই সরকারি জমির উপরে বসবাস করে আসছি ৷ দুই ছেলে নিয়ে অভাব অনটনের মধ্য দিয়ে জীবন যাপন করছি ৷ শত কষ্টের মাঝে থেকেও ছেলেদের শিক্ষিত করে গড়ে তুলেছই ৷ সরকারি অনুদান বলতে দশ টাকার চালের কার্ড আছে। মাঝে মধ্যে ৫নং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ব্যাক্তিগত ভাবে সাহায্য করেন ৷ ভূমিহীন হিসেবে এক টুকরো জমি পেতে সরকারের কাছে আকুল দাবী করেছেন ৷
Leave a Reply