সকল মানুষ ছিল একই জাতি ভুক্ত। অতঃপর আল্লাহু নবীগণকে সুসংবাদ দাতা ও সতর্ককারী-
রূপে প্রেরণ করেন এবং মানুষের মাঝে যে বিষয়ে
মতবিরোধ ছিল তার মিমাংসার জন্য তাদের সাথে
সত্যসহ কিতাব নাযিল করেন।
আর যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছিল সুস্পষ্ট আয়াত আসার পরও তারা শুধু নিজেদের মধ্যে
বিদ্বেষবশত সে বিষয়ে বিরোধিতা করে। ঈমানদাররা যে সত্য বিষয়ে মতভেদ করতো আল্লাহু তাঁর নিজ অনুগ্রহে সে বিষয়ে তাদের হেদায়েত দান করেছেন। আল্লাহু যাকে ইচ্ছা
তাকে হেদায়েত দান করেন।
সূরা বাকারা-২ (২১৩)
তোমাদের এইজাতি তো একই জাতি এবং আমিই তোমাদের স্রষ্টা, তাই আমারই ইবাদত কর। কিন্তু মানুষ নিজেদের কর্মে বিভেদ সৃষ্টি করেছে।
সকলকেই আমার কাছে ফিরে আসতে হবে। তাই ঈমানদার হয়ে সৎকর্ম করলে তার কর্ম প্রচেষ্টা অগ্রহনীয় হবে না। আর আমি তো নিশ্চয় লিখে রাখি। __সূরা আম্বিয়া- ২১ (৯২- ৯৪)
সূরা আল আনকাবূত (العنكبوت), আয়াত: ৫১
অর্থঃ এটাকি তাদের জন্যে যথেষ্ট নয় যে, আমি আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছি, যা তাদের কাছে পাঠ করা হয়। এতে অবশ্যই বিশ্বাসী লোকদের জন্যে রহমত ও উপদেশ আছে।
“তোমাদের কি হলো! তোমরা কেমন সিদ্ধান্ত দিচ্ছ?
তোমাদের কি কোন কিতাব আছে?
যা তোমরা পাঠ করো৷
তাতে তোমরা যা পছন্দ তাই পাও(68:36-38)