হে মানুষ ! তোমরা তোমাদের রবের ইবাদত কর, যিনি তোমাদের এবং তোমাদের পূর্ববর্তীগণকে সৃষ্টি করেছেন ; যাতে তোমরা তাক্বওয়া অবলম্বন
করতে পার।
যিনি যমীনকে তোমাদের জন্য বিছানা ও আসমান কে ছাদ স্বরূপ বানিয়েছেন এবং আসমান থেকে বারি বর্ষণ করে ত দ্বারা তোমাদের জীবিকার জন্য ফল-মূল উৎপাদন করেছেন। সুতরাং জেনে শুনে
তোমরা কাউকে আল্লাহুর সাথে শরীক করো না।
সূরা বাক্বারাহ- ২ (২১ ২২)
হে মানব সকল ! কিসে তোমাকে তোমার প্রভূ সম্পর্কে ধোঁকায় ফেলল? যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর সুঠাম করেছেন এবং সুষম করেছেন, তিনি তাঁর ইচ্ছামত আকৃতিতে গঠন
করেছেন তোমাকে।
কখনও নয়, তোমরাই তো বিচার দিবসকে প্রত্যা- খ্যান করে থাক ; তোমাদের জন্য অবশ্যই তত্ত্ববধায়ক রয়েছে। সম্মানিত লেখকগণ, তারা জানে যা তোমরা কর।
সূরা ইনফিত্বার- ৮২ (৬- ১২)
আমি এ কুরআনে মানুষের জন্য সর্বপ্রকার দৃষ্টান্ত পেশ করেছি, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে।
__সূরা যুমার- ৩৯ (২৭)
যারা মনোযোগ সহকারে তার কালাম শোনে এবং
যা উত্তম তার অনুসরণ করে ; তাদেরকেই আল্লাহু
সৎপথে পরিচালিত করেন এবং তারাই বোধশক্তিসম্পন্ন। _ যুমার- ৩৯ (১৮)
আল্লাহুর শরণাপন্ন হও, আমি তোমাদের প্রতি আল্লাহুর পক্ষ থেকে প্রেরিত স্পষ্ট সতর্ককারী।
সূরা যারিয়াত- ৫১ (৫০)
মানুষ অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্ত ; কিন্তু তারা ব্যতীত যারা
ঈমান আনে, সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দেয় ও ধৈর্যের উপদেশ দেয়।
সূরা আসর- ১০৩ (২,৩)
আমি তো তোমাদের প্রতি উপদেশপূর্ণ একটি কিতাব নাযিল করেছি। তবুও কি তোমরা বুঝবে
না ? _সূরা আম্বিয়া-২১ ( ১০)
Leave a Reply