1. admin@lalsabujerdesh.com : ডেস্ক :
  2. lalsabujerdeshbd@gmail.com : Sohel Ahmed : Sohel Ahmed
বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩, ১১:০৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বঙ্গবন্ধু বাঙালি চেতনার এক অনন্য প্রতিষ্ঠানের নাম: ড.কলিমউল্লাহ আজ প্রয়াত রাষ্ট্রপতি আলহাজ্ব মোঃ জিল্লুর রহমানের ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী ভৈরব প্রেসক্লাবের সভাপতি সাধারণ সম্পাদকসহ ৫ জন নামধারী সাংবাদিক ও ২৪ জন অসাংবাদিক সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা। নিহত সেনা সদস্য নাজিম উদ্দিনের দাফন সম্পন্ন রংপুরের গঙ্গাচড়ায় চার বছরের কণ্যা শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে (৫৫) বছরের বৃদ্ধা আটক সরকারি কালীগঞ্জ শ্রমিক কলেজের নবীন বরণ অনুষ্ঠিত মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়েও বীর শহীদদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করেননি বঙ্গবন্ধু : ড.কলিমউল্লাহ খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি, ১ মার্চ মাস থেকেই কার্যকর আজ বিশ্বনাথে ছাত্রলীগের নতুন নেতৃত্বের কর্মসূচী কবি এস.পি.সেবু ভৈরবের একজন প্রথিতযশা সাংবাদিক আব্দুল হালিম

বরিশালে জিআরও’র সিল সাক্ষর জাল করে থানায় ভূয়া জামিনের রিকল প্রেরন : গ্রেফতার ১

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১১ আগস্ট, ২০২০
  • ১৭৮ বার

পারভেজ, বরিশাাল থেকে : বরিশালে আদালতের জিআরও’র (জেনারেল রেজিস্টার অফিসার) সাক্ষর ও সিল জালিয়াতি করে মামলার এজাহারভূক্ত আসামীর ভূয়া জামিনের রিকল তৈরী ও থানায় প্রেরনের ঘটনায় জড়িত থাকায় এক দালালকে গ্রেফতার করেছে উজিরপুর থানা পুলিশ। সোমবার (১০ আগস্ট) তাকে গ্রেফতার করা হয়।

মঙ্গলবার (১১ আগস্ট) বিকেল ৩টায় অভিযুক্ত দালাল জুলহাস ওরফে শাহিন হাওলাদারকে আদালতে সোপর্দ করে পুলিশ। জুডিশিয়াল আদালতের বিচারক মোহাম্মদ মওদুদ আহমেদ তাকে কারাগারে প্রেরনের নির্দেশ দেন।

সংশ্লিস্ট আদালতের জিআরও আবু তালেব জানান, গত ২৩ জুলাই উজিরপুর থানায় জনৈক ইকবাল হোসেন বাদী হয়ে মারামারির ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় ৬জন আসামী ছিলেন। এর মধ্যে বাদশা খান নামে এক আসামীকে পুলিশ গ্রেফতারের পর আদালতে সোপর্দ করলে বিচারক তার জামিন মঞ্জুর করেন। বাকী ৫ আসামী বাদল খান, রফিক খান, হালিম খান, কামাল খান ও আব্বাস খান আদালতে হাজির হননি কিংবা জামিন নেননি। অথচ গত ৩০ জুন সংশ্লিস্ট আদালতের জিআরও আবু তালেবের সাক্ষর ও সিল জালিয়াতি করে বাদশা খানের জামিনের রিকলের (জামিনের প্রমানপত্র) সাথে জামিন না নেওয়া ৫ আসামীর নাম যুক্ত করে দালাল জুলহাস ওরফে শাহিন হাওলাদার একটি ভূয়া রিকল তৈরী করে উজিরপুর থানায় প্রেরন করে।

এ নিয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মিজানুর রহমানের সন্দেহ হলে তিনি ওই রিকলের সত্যতা যাচাই করেন। যাচাইকালে ৫ আসামীর জামিন না নিয়েও থানায় ভূয়া রিকল পাঠানোর বিষয়টি ধরা পড়ে পুলিশের কাছে। ওই সময় সংশ্লিস্ট জিআরও করোনায় আক্রান্ত হয়ে ঢাকায় চিকিৎসাধীন ছিলেন।

এ ঘটনায় তদন্ত কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বাদী হয়ে গত ৭ জুলাই ওই ৫জনের বিরুদ্ধে উজিরপুর থানায় একটি প্রতারনার মামলা দায়ের করেন। প্রতারনা মামলা তদন্তকালে প্রতারক জুলহাস ওরফে শাহিন হাওলাদারের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেলে তাকে গত ১০ আগস্ট উজিরপুর থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। মঙ্গলবার তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়। বিচারক শুনানী শেষে তাকে জেলহাজতে প্রেরনের নির্দেশ দেন।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..