”
বাংলাদেশে আধুনিক, যুগোপযোগী শিক্ষা বিস্তারে যে সমস্ত শিক্ষাবিদ অবদান রেখেছেন তন্মধ্যে প্রফেসর ডক্টর মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএনসিসিও স্যার অন্যতম।
বিভিন্ন রাষ্ট্রের কিংবদন্তিতুল্য ব্যাক্তি বর্গ এগিয়ে যায় যুগ থেকে যুগান্তরে তাঁদের দুর্বার, অপ্রতিরোধ্য জীবন নিয়ে। অনুরূপভাবে স্যারও এগিয়ে যাচ্ছেন তাঁর দৃষ্টিনন্দন, কর্মময় আলোর দ্যুতি নিয়ে।
প্রফেসর ডক্টর মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএনসিসিও স্যার বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর-এ যোগদানের পরপরই প্রযুক্তির গুরুত্ব অনুধাবন করে ক্যাম্পাসে ওয়াই-ফাই সুবিধা, ভার্চুয়াল ক্লাসরুম, যানবাহন ট্রাকিং, ই-টেন্ডারিং, ও আইসিটি সেল গঠন করেছেন। শুধু তাই নয়, নবনিযুক্ত শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের জন্য ফাউন্ডেশন ট্রেইনিং এবং কর্মচারীদের জন্য ইন্ডাকশন ট্রেইনিং এর ব্যবস্থা করেছেন যা বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এই প্রথম। নিয়মিত পাঠ্যক্রমের পাশাপাশি ফেন্সিং ক্লাব, ক্যাম্পাস রেডিও প্রতিষ্ঠা করেছেন।
রোমান সাম্রাজ্যের শাসনকর্তা জুলিয়াস সিজারের সেই ইতিহাসখ্যাত উক্তির মত শ্রদ্ধেয় উপাচার্য প্রফেসর ডক্টর মেজর নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএনসিসিও স্যার বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর এ এলেন, দেখলেন এবং জয় করলেন। এখনো তিনি প্রতিনিয়ত জয় করে যাচ্ছেন। স্যারের মত নির্ভীক,অমায়িক, দেশপ্রেমিক, অকুতোভয়, দিগ্বিজয়ী একজন মানুষের সান্নিধ্যে থাকতে পেরে আমি গর্বিত। স্যারের জন্য শুভকামনা এবং সেইসাথে স্যারের দীর্ঘায়ু ও সুস্থতা কামনা করছি।
মোঃ সরফরাজ আলম
উপ-সহকারী প্রকৌশলী (অটোমোবাইল),
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর।
Leave a Reply